ভোলার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগের লিখিত পরীক্ষায় পাশ করা ৫৫ জনের ফল বাতিল করা হয়েছে। তারা অনলাইনে আবেদন করার সময় প্রতারণার আশ্রয় নেওয়া সহ তথ্য গোপন করে। অনেকেরই কাঙ্ক্ষিত যোগ্যতা ছিল না। শুক্রবার জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার নিখিল চন্দ্র হালদার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গত মাসে লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ৩ হাজার ৩৬৩ জন পাস করেছে। তবে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় প্রার্থীদের ২৯ জুনের মধ্যে যোগ্যতার মূল সনদসহ নথিপত্র জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয়ে শারীরিকভাবে পরীক্ষা করতে বলা হয়েছে। আর এ সময় ৫৫ জনের অনিয়মের তথ্য প্রকাশ করা হয়। তালিকা পাঠানো হয়েছে শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের কাছে।
বাতিল হওয়াদের মধ্যে রয়েছেন ভোলা জেলা সদরের শরিফুল ইসলাম ও হাসান মাহমুদ। দৌলতখান উপজেলায় তিনটি বাতিল করা হয়েছে। বোরহানউদ্দিনে ১২ জনের নাম বাতিল করা হয়েছে। তজুমদ্দিন উপজেলায় ১০ জনের নামপ্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষাঃ ৫৫ জনের প্রার্থীতা বাতিল বাতিল করা হয়েছে। লালমোহন উপজেলায় ১৩.
অনলাইনে আবেদন করে লিখিত পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার সুযোগ পেয়েছেন বলে জানান জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা। মৌখিক পরীক্ষার আগে সনদ যাচাইয়ে তাদের তথ্য গোপনের জালিয়াতি ধরা পড়ে। তবে তাদের বিরুদ্ধে কোনো আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। শুধুমাত্র আবেদন খারিজ করা হয়েছে।
দেখুন যাদের প্রার্থীতা বাতিল করা হয়েছে –
প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষাঃ ৫৫ জনের প্রার্থীতা বাতিল
ভোলা জেলার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২০ এর লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি
আরো দেখুন –
প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ ভাইভা অভিজ্ঞতা ২০২২। Primary Assistant Teacher Viva