এবারে প্রাথমিক সহকারি শিক্ষক নিয়োগ প্রদান করা হবে নতুন নিয়মে। আসুন দেখে নিই কি কি পরিবর্তন হয়েছে বিধিমালায়। প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা ২০১৯ অনুযায়ী নিয়োগ করা হবে সহকারি শিক্ষক। বিস্তারিত কোটা বিন্যাস দেখুন-
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ১৩৩ এর শর্তাংশে প্রদত্ত ক্ষমতা বলে রাষ্ট্রপতি, উক্ত সংবিধানের অনুচ্ছেদ ১৪০(২) এর বিধান মোতাবেক বাংলাদেশ সরকারী কর্ম কমিশনের সহিত পরামর্শ ক্রমে, নিম্নরূপ বিধিমালা প্রণয়ন করিলেন,
সংক্ষিপ্ত শিরোনাম ও প্রবর্তন
(১) এই বিধিমালা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা, ২০১৯ নামে অভিহিত হইবে ।
(২) ইহা অবিলমে কার্যকর হইবে।
প্রাথমিক সহকারি শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালার সংজ্ঞা
বিষয় কিংবা প্রসংগ পরিপন্থি কিছু না থাকিলে, এই বিধিমালায়
- “কমিশন” অর্থ বাংলাদেশ সরকারী কর্ম কমিশনঃ
- “কমিটি” অর্থ বিধি ৯ এ উল্লিখিত কমিটি;
- “তফশিল” অর্থ এই বিধিমালার কোনো তফশিলঃ
- “নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ” অর্থ সরকার বা সরকার কর্তৃক ক্ষমতাপ্রাপ্ত যে কোনো কর্মকর্তাঃ
- “পদ” অর্থ তফশিলে উন্নিখিত কোনো পদ;
- “প্রয়োজনীয় যোগ্যতা” অর্থ সংশ্লিষ্ট পদের জন্য তপশিলে উল্লিখিত যোগ্যতাঃ
- “প্রশিক্ষণ” অর্থ কোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয়, বোর্ড, ইনস্টিটিউট বা প্রতিষ্ঠান কর্তৃক প্রদত্ত সার্টিফিকেট ইন এডুকেশন (সিইনএড) বা ডিপ্লোমা ইন এডুকেশন (ডিপিএড) বা ব্যাচেলর অফ এডুকেশন (বিএড) ডিগ্রী।
- “শিক্ষানবিশ” অর্থ কোনো পদে শিক্ষানবিশ হিসাবে নিযুক্ত কোনো ব্যক্তি;
- “সিজিপিএ” অর্থ Cumulative Grade Point
“স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয়” বা “বোর্ড” বা “ইনস্টিটিউট” বা “প্রতিষ্ঠান” অর্থে আপাতত বলবৎ কোনো আইনের দ্বারা বা আইনের অধীন প্রতিষ্ঠিত কোনো বিশ্ববিদ্যালয় বা বোর্ড বা ইনস্টিটিউট বা প্রতিষ্ঠান এবং এই বিধির উদ্দেশ্য অন্য কোনো বিশ্ববিদ্যালয় বা বোর্ড বা ইনস্টিটিউট বা প্রতিষ্ঠানও ইহার অন্তর্ভূক্ত হইবে।
প্রাথমিক সহকারি শিক্ষক নিয়োগ পদ্ধতি
(১) তফশিলে বর্ণিত বিধান সাপেক্ষে এবং গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৯(৩) এর উদ্দেশ্য পূরণকল্পে, সংরক্ষণ সংক্রান্ত নির্দেশাবলি সাপেক্ষে, কোনো শূন্য পদে নিম্নবর্ণিত পদ্ধতিতে নিয়োগদান করা যাইবে,
(ক) সরাসরি নিয়োগের মাধ্যমে; এবং
(খ) পদোন্নতির মাধ্যমে ।
(২) কোনো ব্যক্তিকে কোনো পদে নিয়োগ করা হইবে না, যদি না তজ্জন্য তাহার প্রয়োজনীয় যোগ্যতা থাকে, এবং সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে, তাহার বয়স উক্ত পদের জন্য তপশিলে বর্ণিত বয়স সীমার মধ্যে না হয় 8 তবে শর্ত থাকে যে, কোনো ব্যক্তিকে কোনো পদে এডহক ভিত্তিতে ইতোপূর্বে নিয়োগ করা সর্বোচ্চ বয়সসীমা শিথিল করা যাইতে পারে।
(৩) এই বিধিমালার অধীন নিয়োগ কার্যক্রম শূন্য পদের ভিত্তিতে উপজেলা বা ক্ষেত্রমত, থানাভিত্তিক হইবে ।
প্রাথমিক সহকারি শিক্ষক সরাসরি নিয়োগ বিধিমালা
১) কমিশনের সুপারিশ ব্যতিরেকে কমিশনের আওতাভুক্ত কোনো পদে কোনো ব্যক্তিকে সরাসরি নিয়োগ করা যাইবে না।
(২) কমিটির সুপারিশ ব্যতিরেকে সহকারী শিক্ষক পদে কোনো ব্যক্তিকে সরাসরি নিয়োগ করা যাইবে না।
(৩) কোনো পদে সরাসরি নিয়োগের জন্য কোনো ব্যক্তি যোগ্য বলিয়া বিবেচিত হইবেন না,
যদি তিনি-
- বাংলাদেশের নাগরিক না হন অথবা বাংলাদেশের স্থায়ী বাসিন্দা না হন অথবা বাংলাদেশের ডমিসাইল না হন; এবং
- এমন কোনো ব্যক্তিকে বিবাহ করেন অথবা বিবাহ করিবার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হন যিনি বাংলাদেশের নাগরিক নয়।
(8) কোনো পদে সরাসরি নিয়োগ করা হইবে না, যদি-
(ক) নিয়োগের জন্য বাছাইকৃত ব্যক্তির স্বাস্থ্য পরীক্ষার উদ্দেশ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কর্তৃক গঠিত মেডিকেল বোর্ড অথবা, ক্ষেত্র বিশেষে,কর্তৃক মনোনীত কোনো মেডিকেল অফিসার এই মর্মে প্রত্যয়ন না করেন যে, উক্ত ব্যক্তি, সাস্থ্যগতভাবে অনুরুপ পদে নিয়োগযোগ্য এবং তিনি এইরূপ কোনো দৈহিক বৈকল্যে ভূগিতেছেন না, যাহা সংশ্লিষ্ট পদের দায়িত পালনে কোনো ব্যাঘাত সৃষ্টি করিতে পারে; এবং
(খ) এইরূপ বাছাইকৃত ব্যক্তির পূর্ব কার্যকলাপ যথাযোগ্য এজেন্সির মাধ্যমে তদন্ত না হইয়া থাকে ও তদন্তের ফলে দেখা যায় না যে, প্রজাতন্ত্রের চাকুরীতে নিযুক্তির জন্য তিনি অনুপযুক্ত নহেন।
(৫) কোনো ব্যক্তিকে কোনো পদে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা হইবে না, যদি তিনি-
ক) উক্ত পদের জন্য কমিশন কর্তৃক বা নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ কর্তৃক দরখাস্ত আহ্বানের বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত ফি সহ যথাযথ ফরম ও নির্দিষ্ট তারিখের মধ্যে দরখাস্ত দাখিল না করেন; এবং
(খ) সরকারি চাকুরী কিংবা কোনো স্থানীয় কর্তৃপক্ষের চাকুরীতে নিয়োজিত থাকাকালীন স্বীয় উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে দরখাস্ত দাখিল না করেন।
(৬) স্বীয় উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমোদনক্রমে আবেদন করিয়া কোনো ব্যক্তি নিয়োগপ্রাপ্ত হইলে উক্ত নিয়োগ নূতন নিয়োগ হিসাবে গণ্য হইবে এবং তাহার পূর্ব চাকুরীকাল শুধু পেনশন ও বেতন সংরক্ষণের জন্য প্রযোজ্য হইবেঃ
তবে শর্ত থাকে যে, জ্যেষ্ঠতা বা অন্য কোনো আর্থিক সুবিধাদির জন্য উক্ত কর্মকাল গণনাযোগ্য হইবে না।
পদোন্নতির মাধ্যমে নিয়োগ
(১) এতদুদ্দেশ্যে সরকার কর্তৃক গঠিত সংশিষ্ট বাছাই বা নির্বাচন কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে কোনো পদে পদোরতির মাধ্যমে নিয়োগ করা যাইবে :
- তবে শর্ত থাকে যে, ১৫-১৪ গেডের কোনো পদ হইতে ১২-১১ গ্রেডের কোনো পদে কমিশনের সুপারিশের ভিত্তিতে পদোন্নতির মাধ্যমে নিয়োগ করা যাইবে ।
- যদি কোনো ব্যক্তির চাকুরী বৃত্তান্ত সন্তোষজনক না হয়, তাহা হইলে, তিনি কোনো পদে পদোন্নতির মাধ্যমে নিয়োগের জন্য যোগ্য বলিয়া বিবেচিত হইবেন না।
শিক্ষানবিশ শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা ২০১৯
(১) কোনো স্থায়ী শূন্য পদের বিপরীতে কোনো পদে নিয়োগের জন্য বাছাইকৃত ব্যক্তিকে শিক্ষানবিশ স্তরে-
(ক) সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে, স্থায়ী নিয়োগের তারিখ হইতে ২ বছরের জন্যঃ এবং
(খ) পদোন্নতির ক্ষেত্রে, এইরূপ নিয়োগের তারিখ হইতে ১ (এক) বৎসরের জন্যচ নিয়োগ করা হইবে : তবে শর্ত থাকে যে, নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ কারণ লিপিবদ্ধ করিয়া কোনো শিক্ষানবিশির মেয়াদ এইরূপ বর্ধিত করিতে পারিবেন যাহাতে বর্ধিত মেয়াদ সর্বসাকুল্যে ২ (দুই) বৎসরের অধিক না হয়।
(২) যেই ক্ষেত্রে কোনো শিক্ষানবিশের শিক্ষানবিশি মেয়াদকালে নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ মনে করেন যে, তাহার আচরণ ও কর্ম সন্তোষজনক নহে, কিংবা তাহার কর্মদক্ষ হইবার সম্ভাবনা নাই, তবে সেই-
(ক) সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে শিক্ষানবিশের চাকুরীর অবসান ঘটাইতে পারিবেন; এবং
(খ) পদোন্নতির ক্ষেত্রে, তাহাকে যে পদ হইতে পদোন্নতি প্রদান করা হইয়াছিল সেই পদে প্রত্যাবর্তন করাইতে পারিবেন ।
৩। শিক্ষানবিশির মেয়াদ, বর্ধিত মেয়াদ থাকিলে তাহাসহ, সম্পূর্ণ হইবার পর নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ যদি
(ক) এই মর্মে সন্তষ্ট হন যে, শিক্ষানবিশি মেয়াদ চলাকালে কোনো শিক্ষানবিশের আচরণ ও কর্ম সন্তোষজনক, তাহা হইলে উপ-বিধি (৪) এর বিধান সাপেক্ষে, তাহাকে চাকুরীতে স্থায়ী করিবেন এবং স্থায়ী শূন্য পদের বিপরীতে নিয়োগপ্রাপ্ত ব্যক্তি চাকুরীতে যোগদানের তারিখ হইতে চাকুরীতে স্থায়ী হইবেন; এবং
(খ) মনে করেন যে, উক্ত মেয়াদকালে শিক্ষানবিশের আচরণ ও কর্ম সন্তোষজনক ছিল না, তাহা হইলে উক্ত কর্তৃপক্ষ-
- সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে, তাহার চাকুরীর অবসান ঘটাইতে পারিবেন; এবং
- পদোন্নতির ক্ষেত্রে, তাহাকে যে পদ হইতে পদোন্নতি প্রদান করা হইয়াছিল সেই পদে প্রত্যাবর্তন করাইতে পারিবেন ।
(৪) কোনো শিক্ষানবিশকে কোনো নির্দিষ্ট পদে স্থায়ী করা হইবে না যতক্ষণ না, সরকারি আদেশবলে, সময় সময়, যে পরীক্ষা ও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়, সেই পরীক্ষায় তিনি উত্তীর্ণ হন ও প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন:
তবে শর্ত থাকে যে, যিনি উল্লিখিত প্রশিক্ষণ চাকুরীতে যোগদানের পূর্বে গ্রহণ করিয়াছেন, তাহার চাকুরী স্থায়ীকরণের ক্ষেত্রে এই উপ-বিধিতে উল্লিখিত প্রশিক্ষণ গ্রহণের বিষয়টি প্রযোজ্য হইবে না।
(৫) কোনো পদে সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে চাকুরীতে যোগদানের পর অন্যুন ০৪ (চার) বৎসরের মধ্যে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করিতে হইবে ।
(৬) উপ-বিধি (8) ও (৫) এ যাহা কিছুই থাকুক না কেন, কোনো ব্যক্তি ৫০ (পঞ্চাশ) বৎসর বয়সে পদার্পণ করিলে এবং তাহার চাকুরী সন্তোষজনক বিবেচিত হইলে, নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ পরীক্ষা ও প্রশিক্ষণ গ্রহণের বাধ্যবাধকতা শিথিল পূর্বক তাহার চাকুরী স্থায়ী করিতে পারিবে ।
উচ্চতর গ্রেড প্রাপ্তি
এই বিধিমালার অধীন নিয়োগপ্রাপ্ত কোনো সহকারী শিক্ষক বা প্রধান শিক্ষক বিধি ৬ এর উপ-বিধি (8) এ বর্ণিত প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হইলে তিনি উক্ত পদের জন্য নির্ধারিত উচ্চতর গ্রেড প্রাপ্য হইবেন।
বিশেষ বিধান
১) তফশিলে উল্লিখিত কোনো পদ পূরণের ক্ষেত্রে সরাসরি ও পদোন্নতির কোটা বিভাজনে কোনো ভগ্নাংশ আসিলে উভয় কোটার ভগ্নাংশ পূর্ণ সংখ্যা হিসাবে পদোন্নতির কোটার সহিত যুক্ত হইবে ।
প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ কোটা বিন্যাস
অন্য কোনো বিধি বা সরকারি সিদ্ধান্তে যাহা কিছুই উল্লেখ থাকুক না কেন-
(ক) শিক্ষক নিয়োগ উপজেলা ও, ক্ষেত্রমত, থানাভিত্তিক কোটা হইবে;
(খ) উপজেলা বা থানাভিত্তিক শূন্যপদ অনুযায়ী কোনো কোটায় উপযুক্ত প্রার্থী পাওয়া না গেলে মেধাক্রম অনুযায়ী একই উপজেলা বা থানার উত্তীর্ণ সাধারণ প্রার্থীদের দ্বারা তাহা পূরণ করা হইবে;
গ) এই বিধিমালার অধীন সরাসরি নিয়োগযোগ্য পদের ৬০% মহিলা প্রার্থী গণের দ্বারা, ২০% পোষ্য প্রার্থীগণের দ্বারা এবং অবশিষ্ট ২০% পুরুষ প্রার্থীগণের দ্বারা পূরণ করা হইবে; এবং
উপ-বিধি (২)
এ নির্ধারিত কোটার শিক্ষকগণের মধ্যে প্রত্যেক ক্যাটাগরিতে (মেহিলা ৬০%, পোষ্য ২০% ও অবশিষ্ট পুরুষ ২০%) অবশ্যই ২০% বিজ্ঞান বিষয়ে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রীধারী প্রার্থীগণের নিয়োগ নিশ্চিত করিতে হইবে :
তবে শর্ত থাকে যে, উক্তরূপে ২০% কোটা পূরণ না হইলে মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ প্রদান করা যাইবে।
উপ-বিধি (২) এর দফা (গ) তে উল্লিখিত মহিলা, পোষ্য ও পুরুষ কোটা পূরণের ক্ষেত্রে, আপাতত বলবৎ অন্য কোনো বিধি বা সরকারি সিদ্ধান্তে কোনো বিশেষ শ্রেণির কোটা নির্ধারিত থাকিলে উক্ত কোটা সংক্রান্ত বিধান অনুযায়ী নিয়োগ করিতে হইবে ।
ব্যাখ্যা
এই বিধিতে “পোষ্য” অর্থ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োজিত আছেন বা ছিলেন এমন শিক্ষকের অবিবাহিত সন্তান, যিনি উক্ত শিক্ষকের উপর সম্পূর্ণরূপে নির্ভরশীল আছেন বা তিনি জীবিত থাকিলে বা চাকুরীতে থাকিলে সম্পূর্ণরূপে নির্ভরশীল থাকিতেন এবং উক্ত শিক্ষকের বিধবা স্ত্রী বা বিপত্রীক স্বামী বা তালাকপ্রাপ্ত কন্যা যিনি উক্ত শিক্ষকের উপর সম্পূর্ণরূপে নির্ভরশীল ছিলেন বা, ক্ষেত্রমত, তিনি জীবিত থাকিলে অনুরূপভাবে নির্ভরশীল থাকিতেন।
প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ কমিটি
(১) সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগের সুপারিশ করিবার জন্য সরকার কেন্দ্রীয়ভাবে প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ কমিটি নামে একটি কমিটি গঠন করিবে ।
(২) প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক উক্ত কমিটির চেয়ারম্যান হইবেন।
(৩) উক্ত কমিটির সদস্য সংখ্যা সরকার কর্তৃক নির্ধারিত হইবে এবং তাহারা সরকার কর্তৃক নিযুক্ত হইবেন।
(৪) উক্ত কমিটি প্রত্যেক উপজেলা বা থানার জন্য আলাদাভাবে প্রার্থীগণের মেধা তালিকা প্রণয়ন করিবে।
নিয়োগ বিধিমালা রহিতকরণ ও হেফাজত
(১) এই বিধিমালা কার্যকর হইবার জ্তো সঙ্ভো “সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা, ২০১৩” এতদ্বারা রহিত হইবে।
(২) উক্তরুপ রহিতকরণ সক্তেও উক্ত বিধিমালার অধীন যে সকল কার্যক্রম নিষ্পন্ন হইয়াছে তাহা এই বিধিমালার অধীন সম্পন্ন হইয়াছে বলিয়া গণ্য হইবে এবং এই বিধিমালা জারির তারিখে অনিষ্পন্ন কার্যাদি, যতদূর সম্ভব, এই বিধিমালার অধীন নিষ্পন্ন করিতে হইবে।
Primary Assistant Teacher Quota
Primary Job Quota 2022
MD MAJHARUL ISLAM
TEACHER & Admin- IPEMIS.COM